বিশ্বে প্রতিনিয়তই বাড়তে ইসলামভীতি। আশেপাশে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ থাকলেই ভীত হয়ে পড়ছেন অনেকে। মুসলিমদের বিপক্ষে ইচ্ছাকৃতভাবে নেতিবাচক প্রচারণা চালানো হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান এই ইসলামফোবিয়া রুখতে জাতিসংঘে আলাদা দিবসের প্রস্তাব রেখেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। সেই সাথে বাকস্বাধীনতার নামে ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ঠেকাতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন তিনি।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৫ তম অধিবেশনে ইসলামোফোবিয়ার সমালোচনা করে ইমরান খান বলেন, বিভিন্ন দেশে ইসলামোফোবিয়া (ইসলামভীতি) বাড়ছে৷ মুসলমানদের খুন করা হচ্ছে, মসজিদ ভাঙা হচ্ছে এর কোনো বিচার হচ্ছে না। বাকস্বাধীনতার নামে ইসলামধর্মের বিপক্ষে কুৎসা রটনা করা হচ্ছে। ’
কাশ্মীর ইস্যু ও ভারত প্রসঙ্গে ইমরান বলেন, ‘বিশ্বের নজর ঘোরাতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক সক্রিয়তা দেখিয়ে ‘বিপজ্জনক খেলা’ খেলছে ভারত। দেশটিতে মুসলমানদের নিরাপত্তা নেই। ’
ইমরান খানের বক্তব্যের পরই জাতিসংঘের সাধারণ সভা থেকে ওয়াকআউটি করেছে ভারত। জাতিসংঘে দেশটির স্থায়ী প্রতিনিধি টিএস তিরুমূর্তি পাক প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যকে নিচু মানের কূটনীতি বলে আখ্যায়িত করেছেন।