চুয়াডাঙ্গা জীবননগরে চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে চলছে পাইকারি আমের আড়ত। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সামাগম ঘটলেও, নেই স্বাস্থ্য বিধি মানার কোন চেষ্টা । প্রতিদিন এখানে কেনা-বেচা চললেও কর্তৃপক্ষ করেনি কোন জীবাণুনাশক ট্যানেল স্থাপন। ব্যক্তিগতভাবেও নেই কোন মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতের কোন প্রচেষ্টা।
ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, বরিশালসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হোম কোয়ারেন্টাইন না মেনেই আমের ব্যাপারীরা শহরে প্রবেশ ও অবস্থান করছেন।
আমের বাজারটি স্থানীয় ইসলামী ব্যাংকের পাশে হওয়ায় আম বেচা-কেনা কেন্দ্রিক লেনদেন এখানেই বেশি হয়। আর এরই মধ্যে এ ব্যাংকের ১১ কর্মকর্তা করোনা আক্রান্ত হওয়ায় আতঙ্ক ভর করেছে জনমনে। এছাড়া উপজেলায় মোট করোনা আক্রান্ত ২৬।
এ আম বাজারটিই বর্তমানে জীবননগরে করোনার সংক্রমণের কেন্দ্রস্থল হয়ে উঠেছে বলে মনে করছেন স্থানীয় সুধী জনেরা। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিশ্চিতের মাধ্যমে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে উপজেলা প্রশাসনের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এমনটাই প্রত্যাশা জীবননগর উপজেলাবাসীর।